Friday, December 4, 2009

ORISSA

KOLKATTA - PURI - BHUBANESHWAR PACKAGE

Day-01-
Kolkatta To Puri -
Arrive Puri and transfer to hotel.

Day 02 :- Puri- Full day sightseeing tour of Puri , where the main attractions are the temples and the Mathas (monasteries); visit Jagannath Temple , Loknath temple , Indradyumna Tank , Garden House and beach.

Day 03 :- Puri- Day free in Puri. (Full day)

Day 04-Puri - Gopalpur via Chilka Lake (200 km- 5 hr)- Morning Excursion tour to visit the Satpada (Chilka). You can sea the dolphins. Return back to Hotel. Afternoon relax on the beach. Overnight at hotel.

Day 05 :- Puri - Bhubneshwar-
Early morning drive to Bhubneshwar . visiting the world famous, Sun Temple in Konark. Also known as Black Pagoda, standing in solitary splendor amongst the sand dunes, the temple is most striking example of Kalinga architecture. At this spot on our planet the solar eclipse took place in 1980, to the utter amazement of modern astronomers and scientists.
Bhubneswar, the capital of Orissa , which takes its name from one of the titles of Lord Shiva, Bhuvaneshwar the Lord of creation. Afternoon city tour visiting the great temples of Lord Shiva the Lingraj Temple, Tribhuvaneshwar Temple, Parusurameshwara Temple, Bindusagar and Raja Rani Temple.

Late evening transfer to rail-station to board train to Kolkata(Howrah).


উড়িশ্যা (ORISSA)

উড়িশ্যার দর্শনিয় স্হানগুলির মধ্যে উল্লেখযোগ্য হল- পুরী, ভূবনেশ্বর, কটক, কোনারক, চিলকা হ্রদ, গোপালপুর, চাঁদিপুর, ললিতগিরি, ধবলেশ্বর ইত্যাদি. উড়িশ্যায় যেমন আপনি পাবেন সমুদ্র, তেমন আছে মন্দীর, আবার আছে পর্বত অরণ্য. উড়িশ্যার রাজধানী হল ভূবনেশ্বর. এখানকার প্রধান ভাষা- ওড়িয়া কিন্তু এখানে অন্য ভাষাও চলে যেমন- হিন্দী, বাংলা এবং ইংরাজী. উড়িশ্যয় গিয়ে দেখতে পারেন গোপালপুর, তপ্তপানী, চিল্কা, পুরী, কোনারক, ভূবনেশ্বর, কটক. যাজপুর, চাঁদিপুর, সিমিলিপাল, কেওনঝড়. আর রথের সময় পুরী গিয়ে দেখতে পাবেন জগন্নাথদেবেব ঐত্যিহাসিক রথযাত্রা.

পুরী-

পুরীর সমুদ্র সৌকত এবং পুরীর জগন্নাথের মন্দীরের টানে মানুষ ছুটে আসেন এখানে. জগন্নাথ মন্দীরে জগন্নাথ ছাড়াও রয়েছে বলরাম এবং সুভদ্রা. মূল মন্দীরের রত্নবেদীতে আছেন ৭টি মূর্তী. বলরাম, জগন্নাথ, সুভদ্রা, এদের পাশে আছে সূদর্শন চক্র. এছাড়া আছে সোনারা লক্ষী, রুপোর সরস্বতী. মন্দীরের আনন্দবাজারে মহাপ্রসাদ পাওয়া যায়. পুরীর জগন্নাথ মন্দীরে আছে বিশ্বের বৃহত্তম রান্নাঘরটি. এখানে ৪০০র বেশী রাধুনী আছে. ২০০টি উনুনে প্রায় ১০০ ধরনের ভোগ রান্না হয়. মন্দীর টি খোলা থাকে সকাল ৫টা থেকে রাত্রী ১১টা পর্যন্ত. পুরীর স্বর্গদ্বারের টানে পূর্ণার্থীরা এখানে বারে বারে ছুটে এসেছেন. পুরির এস.টি.ডি কোড- ০৬৭৫২. পুরী থেকে কনডাকটেড ট্যুরে বেরিয়ে আসুন চন্দ্রভাগা সাগরবেলা, কোনারকা, ধৌলী, খন্ডগীরি, উদয়গিরি, নন্দনকানন, ভূবনেশ্বর, চিল্কা.



পুরীতে এক্সিস ব্যাঙ্কের এটি.এম- (১) ত্রিমুর্তি হাইটস, গ্রান্ড রোড (২) প্লট নং-৩৪২৭, রথ রোড, লিঙ্গরাজ মন্দীরের কাছে. (৩) পুরি হোটেল, সিবিচ, পোষ্ট বক্স নং-১ স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়ার এটিএম- (১) সুর্য কমপ্লেক্স, গ্রান্ড রোড, পুরী. (২) ভি.আই.পি রোড, পুরি (৩) গ্রান্ড মোটর স্টেষন, হসপিটাল স্কোয়ার, পুরী (৪) স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া- পুরি, ক্যাম্পাস, হরিহর চৌক.


পুরিতে কিছু প্রয়োজনীয় ফোন নং- এম্বলেন্স পরিষেবা- ১০২, টাউন পুলিস স্টেষন- ২২২০৩৯, ব্লাড ব্যাঙ্ক- ২২৪০৯৭. ট্রেনইড গাইড- বিভুদত্ত মিশ্র (০৯৪৩৭০৯১৪৯৭), জিতেন্দ্র মহাপাত্র (০৯৪৩৯০৫০০৩৯), রাজিব ভাদুরী (২২১২৫৮) ইত্যাদি. ট্যুরিজম দপ্তরের ফোন নং- ২৪৩২১৭৭




পশ্চিমবঙ্গ থেকে পুরী যাবেন কিভাবে-

শ্রী জগন্নাথ এক্সপ্রেস (৮৪০৯ নং) হাওড়ায় ছাড়বে- প্রতিদিন সন্ধ্যা ৭টায়, খড়গপুর- রাত্রি ৮টা ৪৫মিনিট, ভুবনেশ্বর পৌছাবে- রাত্রি ২টো ৪০মিনিটে এবং পুরী পৌছাবে পরদিন ভোর ৪টে ৩০মিনিটে. মোট দুরত্ব- ৫০২কিলোমিটার. স্লিপার ক্লাসে ভাড়া- ২২৪টাকা (১লা নভেম্বর, ২০০৯ অনুযায়ী), জেনারেল ক্লাসের ভাড়া- ১০৯টাকা. ফেরার জন্য পুরীতে ছাড়বে প্রতিদিন রাত্রী ১০টা ৫০এ এবং খড়গপুর পৌছাবে-ভোর ৫টা ৫৫মিনিটে এবং হাওড়া পৌছাবে-সকাল ৮টা ১০মিনিটে.

হাওড়া-পুরী এক্সপ্রেস-(২৮৩৭) হাওড়ায় ছাড়ে প্রতিদিন রাত্রি ১০টা৩৫ মিনিটে এবং খড়গপুর রাত্রি ১২টা ২০মিনিটে, ভুবনেশ্বর সকাল ৫টা ২৫মিনিটে, এবং পুরী পৌছাবে পরদিন সকাল ৭টা ২০মিনিট নাগাদ. ফেরার জন্য পুরীতে ছাড়বে প্রতিদিন রাত্রী ৮টা ০৫এ এবং খড়গপুর পৌছাবে-ভোর ২টো ৪০মিনিটে এবং হাওড়া পৌছাবে-সকাল ৪টে ৫০মিনিটে. এর স্লিপার ক্লাসে ভাড়া- ২৪৪টাকা.

এছাড়া খড়গপুর হয়ে অনেকগুলি ট্রেন পুরী যাচ্ছে-

পুরুষত্তোম এক্সপ্রেস (২৮০২) এটি পুরুলিয়া জং এ ছাড়বে-প্রতিদিন সন্ধ্যা ৬টা ২৫মিনিটে, খড়গপুর স্টেষন থেকে ছাড়বে- রাত্রি ১০টা ০৫মিনিটে এবং পুরি পৌছাবে- পরদিন সকাল ৫টা ২০মিনিটে. ফেরার জন্য পুরী থেকে ছাড়বে- প্রতিদিন রাত্রি ৯টা ৪৫মিনিটে এবং খড়গপুর পৌছাবে পরদিন ভোর ৪টে ১৫মিনিটে এবং পুরুলিয়া জং এ পৌছাবে- সকাল ৮টা ২০মিনিট নাগাদ.

কলিঙ্গ-উত্কল এক্সপ্রেস (৮৪৭৮) এটি খড়গপুর স্টেষন থেকে ছাড়বে প্রতিদিন রাত্রি ১০টা ৫০মিনিটে এবং পুরি পৌছাবে- পরদিন সকাল ৬টা ১৫মিনিটে. ফেরার জন্য পুরী থেকে ছাড়বে- প্রতিদিন রাত্রি ৯টা ১৫মিনিটে এবং খড়গপুর পৌছাবে পরদিন ভোর ৩টে ৪০মিনিটে.


বৈদ্যনাথ ধাম এক্সপ্রেস (৮৪৫০) - এটি চিত্তরঞ্জন স্টেষন থেকে ছাড়ার সময় প্রতি বুধবার দুপুর ২টো ২০মিনিট, আসানসোল স্টেষন থেকে ছাড়ার সময় -দুপুর ৩টের সময়, বার্ণপুর থেকে ছাড়ার সময়- দুপুর ৩টে ৩১মিনিট, আদ্রা থেকে ছাড়বে বৈকাল ৪টে ৩০মিনিট, বাকুড়া থেকে ছাড়বে- বৈকাল ৫টা ২৩মিনিটে, বিষ্ণুপুর থেকে ছাড়বে- ৫টা ৪৭ মিনিট, মেদিনিপুর থেকে ছাড়বে সন্ধ্যা ৬টা ৫৫মিনিটে, খড়গপুর থেকে ছাড়বে- সন্ধ্যা ৭টা ৪০মিনিটে.

হাওড়া-পুরি সুপারফাস্ট স্পেশাল (০৮৬৪) হাওড়ায় ছাড়ার সময়-প্রতি মঙ্গলবার ৯টা ১৫মিনিটে, এবং খড়গপুরের ছাড়ার সময়- রাত্রি ১১টা ১০মিনিট, পুরি পৌছাবে- পরদিন সকাল ৬টা ৪৫মিনিটে. ভাড়া- স্লিপার ক্লাসে ভাড়া- ২৪৪টাকা (২৪শে আগষ্ট, ২০০৯ অনুযায়ী), এসির ভাড়া- ৬৩১টাকা এবং ৮৫২টাকা, জেনারেল ক্লাসের ভাড়া- ১০৯টাকা. ফেরার জন্য ৮৬৩নং ট্রেন. পুরিতে ছাড়ার সময়- প্রতি সোমবার রাত্রি ১১টা ৩৫মিনিটে এবং হাওড়া পৌছানোর সময়- পরদিন সকাল ৯টায়.

হাওড়া-পুরী গরিবরথ এক্সপ্রেস (২৮৮১) ট্রেনটির হাওড়ায় ছাড়ার সময়- প্রতি মঙ্গল এবং বৃহস্পতিবার রাত্রি ৮টা ৫৫মিনিটে, খড়গপুরে ছাড়ার সময় রাত্রি ১০টা ৪০মিনিট. পুরী পৌছানোর সময়- পরদিন ভোর ৫টা ৫০মিনিটে. ফিরে আসার জন্য ট্রেন নং- ২৮৮২. পুরিতে ছাড়ার সময়- প্রতি সোম এবং বুধবার রাত্রি ১০টা এবং খড়গপুর পৌছাবে- পরদিন ভোর ৪টে ৩০মিনিটে, হাওড়ায় পৌছানোর সময়- সকাল ৭টা ০৫ মিনিটে.

এছাড়াও হাওড়া থেকে ভুবনেশ্বর যাচ্ছে কয়েকটি ট্রেন. সেক্ষেত্রে ভুবনেশ্বর পৌছে সেখান থেকে পুরি সহজেই পৌছানো যায়.

হাওড়া-ভুবনেশ্বর জনশতাব্দি এক্সপ্রেস (২০৭৩) হাওড়ায় ছাড়ার সময়- রবিবার বাদে প্রতিদিন দুপুর ১টা ৪০ মিনিটে. (খড়গপুর- দুপুর ৩টে ২০মিনিট) ভুবনেশ্বর পৌছানো যায়- ঐ দিন রাত্রি ৮টা ২০ মিনিটে.

ভাগলপুর যশবন্তপুর এক্সপ্রেস (২২৫৪) হাওড়ায় ছাড়ে প্রতি বুধবার- রাত্রি ১১টা ০৫ মিনিটে এবং খড়গপুরে পৌছায়- রাত্রি ১টা ১০মিনিটে. ভুবনেশ্বর পৌছানোর সময়- পরদিন ভোর ৬টা.

কলকাতার শহীদ মিনার থেকে পুরীর বাস পাওয়া যায়

পুরিতে থাকার জন্য হোটেল-

হোটেল সোনালি (স্বর্গদ্বার, সিবিচ- ২২৩৫৪৫, ২২৩২৯৫ ), গ্র্যান্ড হোটেল- সেন্ট্রাল পুরি (২২৩০৫৯৯), পুরি পান্হনিবাস (২২২৭৪০), সোনারতরী (২২১৭২৬), হোটেল সান এন্ড স্যান্ড (২২২৩১০৭), সাগরিকা (২২৪০৬৩), হোটেল নিলাচল অশোক (২২২৩৬৫১), মাসির হোটেল (০৯৮৬১১৭৭৭৭৪), বঙ্গলক্ষী (২৩০৭১১), হোটেল বিজয় ইন্টারন্যাশানাল (২২২৭০২), হোটেল সিভিউ (২২৩৪১৭), আঞ্জনা হোটেল (২২০৩৯৮), হোটেল সাগরকন্যা (), হোটেল হলিডে রিসোর্ট (২২২৪৪০), সাউথ ইস্টান রেলওয়ে (২২২০৬৩), নিলাচল লজ-ভজন কুটির (২২৩৩৮৭), ডালমিয়া অথিতি বিহার(২২৫৫৫৭) , পুরি হোটেল (২২২১১৪), হোটেল নিউ সি হক (২৩১৪০০), পার্ক হোটেল (২২৩৩৬৬), প্যারাডাইস হোটেল (২২২২৭৮), সমুদ্র হোটেল (২২২৭০৫), হোটেল নিলাদ্রী (২৩০৭৯৯), ডলফিন হোটেল (২৩১৪৫৩), কোনারক হোটেল (২৩১৪৮০), শকুন্তলা হোটেল (২২১৩৪৭), হোটেল ড্রিমল্যান্ড (২৩০২৫২), ক্যামেলিয়া হোটেল (২৩১৪২৪), হোটেল সি গুল (২২৩৬১৮), হোটেল রিচি প্যালেস (২২০৬২৭) ইত্যাদি.


কোনারক-


কোনারকের সূর্য মন্দীরর টানে প্রতিদিন হাজার হাজার পর্যটক এখানে এসে ভিড় করেন. কোনারকের সূর্য মন্দীর টি সূর্যের ৭টি ঘোড়ায় টানা রথের আদলে তৈরী করা হয়েছে. এই সাতটি ঘোড়া সপ্তাহের সাতটি দিনের প্রতিক হিসাবে চিহ্নীত. এই রথের ২৪টি চাকা দিনের ২৪ ঘন্টার প্রতিক হিসাবে চিহ্নীত. মন্দীরের গর্ভগৃহে রাখা দেবতার মুখে এসে পড়ে সুর্যের প্রথম কিরন. এই মন্দীরে আছে অনেকগুলি ছোট ছোট মন্দীর. মন্দীরের কিছুটা দূরে প্রত্নতাত্বিক মিউজিয়াম আছে(শুক্রবার বন্ধ থাকে). কোনারকে ১লা ডিসেম্বর থেকে ৫ই ডিসেম্বর পর্যন্ত কোনারক নৃত্য উত্সব হয়. পুরী এবং ভূবনেশ্বর থেকে বাস যাচ্ছে কোনারক. পুরী থেকে কোনারক বাসে দেখে আসাটাই ভালো. চাইলে এখানে রাত্রে থাকতেও পারেন. ভূবনেশ্বর থেকে ৬৪কিলোমিটার দূরে, পুরী থেকে প্রায় ৩৬কিলোমিটার. পুরী থেকে প্রচুর বাস যাচ্ছে মেরিন ড্রাইভ ধরে কোনারক (প্রায় ১ঘন্টা ১৫মিনিট মতো লাগছে). এছাড়া অটো, ট্রেকার ইত্যাদি করে আপনি যেতে পারেন কোনারক.

কোনারকের এস.টি.ডি নং- ০৬৭৫৮

এখানে থাকার জন্য কিছু হোটেল-

উড়িশ্যা পর্যটন দপ্তরের লজ- পান্থনিবাস (২৩৬৮৩১), যাত্রিনিবাস (২৩৬৮২০), লাবন্য লজ (২৩৬৪৩০), কোনারক লজ (২৩৬৫০২), রয়েল লজ (২৩৬৮১৮), বিজয় লজ (২৩৬৭৪৮), ট্রাভেলার্স লজ (২৩৬৮২০), সানভিলা (২৩৬৮২১), শান্তি হোটেল (২৩৬৮১৮) ইত্যাদি.




Saturday, September 26, 2009

KERALA

KERALA PACKAGE-

Trivandrum – Kovalam – Varkala – Alleppey – Kayamkulam – Changnacherry – Kumarakom – Periyar – Munnar – Cochin

Day 01: Trivandrum - Kovalam- Arrive in Trivandrum and stay at your hotel in Kovalam . Check in at the hotel and refresh yourself. Stay overnight at the hotel in Kovalam.

Day 02: Kovalam- Having breakfast spend the day at leisure and have an overnight stay in Kovalam. arrange for your full day excursion to Kanyakumari.

Day 03: Kovalam - Varkala- Begin the 3rd day of your Kerala Tours – with a healthy breakfast and then proceed to Varkala. Arrive at Varkala and check in at the hotel. Spend the rest of the day at leisure. Have an overnight stay at Varkala.

Day 04: Varkala - Alleppey- After having breakfast head to Alleppey. Arrive in Alleppey and check in at the backwater resort. Have an overnight stay at Alleppey.

Day 05: Alleppey - Kayamkulam- Post breakfast board the houseboat, a perfect way to accommodate in Alleppey. Enjoy the best of facilities staying aboard a luxurious houseboat in Alleppey. Dine on the food prepared by a personal cook in the houseboat. Reach Kayamkulam enroute visiting small village stoppage at Kayamkulam Lake. Have an overnight stay aboard the houseboat.

Day 06: Kayamkulam - Changnacherry- Having breakfast sail on the backwaters to reach Changnacherry enroute a small village. Arrive at Changnacherry and have an overnight stay aboard the houseboat.

Day 07: Changnacherry - Kumarakom- Begin the 7th day of your Kerala Tours – with a healthy breakfast and then sail through the backwaters to reach Kumarakom. Arrive at Kumarakom and check in at the resort. Have an overnight stay at Kumarakom.

Day 08: Kumarakom- Have breakfast and then proceed to the Bird Sanctuary in the company of an India Holiday representative. Spend the day at leisure and watch the natural beauty of Kumarakom. Return to the hotel for an overnight stay in Kumarakom.

Day 09: Kumarakom - Periyar- Post breakfast drive to Periyar and have a close encounter of its wildlife. Arrive in Periyar and check in at the hotel. Freshen up and head for a boat ride at the Periyar Lake. Return to the hotel for an overnight stay in Periyar.

Day 10: Periyar – Munnar- Begin the 10th day of your Kerala – With a healthy breakfast and then drive away to Munnar. Arrive in Munnar and check in at the hotel. Have an overnight stay at the hotel in Munnar.

Day 11: Munnar- Spend the 11th day of your Kerala Tours at Munnar – Return to the hotel for an overnight stay in Munnar.

Day 12: Munnar- Have breakfast and then head to Cochin. Arrive in Cochin and check in at the hotel. Freshen up and then stroll down the local market. Return to the hotel for an overnight stay in Munnar.

Day 13: Munnar – Cochin- Post breakfast get transferred to the airport/ Rail Station and board the flight/ Train back home or to your further destination. Here ends your Kerala Tours. Thank You

কেরল/ কেরালা


কেরালাকে বলা হয় এ প্লেস অব বিউটি এন্ড ইউনিক কালচার. আরব সাগরের তীরে অবস্হিত সবুজ কেরালা. কেরালার রাজধানি হল- তিরুভন্তপুরম বা ত্রিবান্দ্রম. কেরালার সাক্ষরতার হার ৯০.৯২ শতাংশ. কেরলে এসে দেখুন- তিরুভন্তপুরম, কুইলন, আলোপ্পী, পেরিয়ার, কোচি এন্নাকুলাম. কেরলের তাপমাত্রা- অক্টোবর মাস থেকে জানুয়ারী মাস পর্যন্ত ২২ডিগ্রি সেলসয়াস থেকে ৩৩ডিগ্রি . ফেব্রুয়ারী থেকে মে মাস পর্যন্ত ২৩ থেকে ৩৪ডিগ্রি পর্যন্ত. জুনু থেকে আগষ্ট মাস পর্যন্ত তাপমাত্রা থাকে ২২-২৮ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে. কোচিতে প্রতি বছর ২৫শে ডিসেম্বর থেকে ৩১শে ডিসেম্বর কোচি কার্ণিভাল (ইংরাজী নববর্ষের অনুষ্ঠান হয়). কেরালার মূল খাবার হল ভাত. এখানে প্রচুর সামুদ্রিক মাছ পাওয়া যায়. এখানে প্রচুর নারকেলের গাছ দেখতে পাওয়া যায়.
তিরুভন্তপুরম/ ত্রিবান্দ্রম-
হাওড়া থেকে কয়েকটি ট্রেন-
(১) শালিমার তিরভন্তপুরম এক্সপ্রেস (৬৩২৪) এটি শালিমার স্টেষন থেকে ছাড়ছে প্রতি মঙ্গল ও রবিবার রাত্রী ১০টা ৪৫মিনিটে. খড়গপুর পৌছাবে রাত্রী ১২টা ৫৫মিনিটে. এন্নাকুলাম স্টেষনে পৌছাবে- ৩য়দিন সন্ধ্যা ৫টা ২৫মিনিটে, আলোপ্পি পৌছাবে- সন্ধ্যা ৬টা ৪০মিনিটে, ত্রিবান্দ্রম সেন্ট্রাল পৌছাবে- রাত্রি ১০টা ২৫মিনিটে. ফেরার জন্য ট্রেন নং- ৬৩২৩. ত্রিবান্দ্রম সেন্ট্রাল স্টেষনে ছাড়বে প্রতি বৃহস্পতি ও শনিবার বৈকাল ৪টে ৩৫মিনিটে , আলোপ্পি থেকে ছাড়বে সন্ধ্যা ৭টা ২৫মিনিটে, এন্নাকুলাম থেকে ছাড়বে- রাত্রী ৯টা ০৫মিনিটে. খড়গপুর পৌছাবে- ৩য় দিন সকাল ১১টা ২৫মিনিটে, শালিমার স্টেষনে পৌছাবে দুপুর ১টা ৫০মিনিটে.
আলোপ্পি (Alleppey)-
তিরুবন্তপুরম থেকে বাসে আসা যায় আলোপ্পি. আলোপ্পি স্টেষন থেকে বাসস্ট্যান্ডের দুরত্ব প্রায় ৪কিলোমিটার মতো. আলোপ্পি শহরে প্রচুর অটো চলাচল করে.কোচি থেকে আলোপ্পির দুরত্ব প্রায় ৬৩কিলোমিটার এবং তিরুবন্তপুরম থেকে আলোপ্পির দুরত্ব প্রায় ১৪৭কিলোমিটার. আলোপ্পির এখন নাম আলাপুজহা. লঞ্চে করে ব্যাকওয়াটারের সৌন্দর্য্য ঘুরে দেখুন. ঘুরতে ঘুরতে দেখুন চাইনিজ ফিসিং নেটে মাছ ধরা, বনের মাঝে ছোট ছোট গ্রাম্য বাড়ি-ঘর. এছাড়া দেখুন ভেম্বানাদ হ্রদ (ইহা কেরলের বৃহত্তম লেক) ,পুনামাডা হ্রদ, আলোপ্পির সৈকত, শহর থেকে প্রায় ১৪কিলোমিটার দূরে আম্বালাপুঝা শ্রীকৃষ্ণের মন্দীর, সিভিউ পার্ক, বিজয়া বিচ পার্ক, আ্যন্ডুজ চার্চ, ভগবতী মন্দীর, নাগরাজা মন্দীর. জুলাই মাসে চম্পাকুলাম লেকে কেরলেক বিখ্যাত বোট রেসের আসর বসে. আলোপ্পির এস.টি. ডি নং- ০৪৭৭.
থাকার জন্য বিভিন্ন হোটেল- কেরলা ট্যুরিজমের হোটেল যাত্রিনিবাস (২২৪৪৪৬০), রাইবোন ট্যুরিষ্ট হোম (২২৫১৯৩০), আর্কাডিয়া (২২৫১৩৫৪), কদমবারি ট্যুরিষ্ট হোম, মাথা ট্যুরিষ্ট হোম (২২৬০২১৫), ব্রাদার্স ট্যুরিষ্ট হোম (২২৫১৬৫৩), হোটেল রহিম রেসিডেন্সি (২২৩৯৭৬৭), কোকোনাট কান্টরি (২২৫১৪৩২), আলোপ্পি প্রিন্স হোটেল (২২৪৩৭৫২) ইত্যাদি.
পেরিয়ার-
মুন্নার থেকে বাসে চলে আসতে পারেন, এছাড়া আলোপ্পি, তিরুভান্তপুরম, কোচি থেকেও আসতে পারেন. আলোপ্পি থেকে দুরত্ব প্রায় ১৬৫কিলোমিটার, তরিবন্তপুরম থেকে দুরত্ব প্রায় ২৫৫কিলোমিটার. পেরিয়ার দেশের অন্যতম সুন্দর অভয়ারন্য. পেরিয়ার ওয়াইল্ড লাইফ স্যাংচুয়ারীর আয়তন প্রায় ৭৭৭বর্গ কিমি. এখানে দেখা যায় মাকনা হাতি, বাঘ, বিভিন্ন পাখি, বাইসন, হরিন, প্যান্হার ইত্যাদি. হ্রদের জলে লঞ্চে এই অরন্যের মধ্যে দিয়ে ঘোরার মজাই আলাদা. এখানে বনদপ্তরের লঞ্চ ভাড়া পাওয়া যায়. পেরিয়ারে হাতির পিঠে চেপে জঙ্গলে ঘোরা যায়. এছাড়া চলে আসুন থেকেড্ডি হ্রদে, লঞ্চে করে ঘুরে নিন. ঘোরার সময় চোখে পড়তে পারে বিভিন্ন বন্য প্রাণীর. থেকেড্ডি ফরেষ্ট অফিসের ফোন নং- ২২২৬২০. এছাড়া দেখুন কফি বাগান, মশলা বাগান, মঙ্গলাদেবীর মন্দীর, চেল্লারকোভিল জলপ্রপাত ইত্যাদি. পেরিয়ারের এস.টি.ডি নং- ০৪৮৬৯
পেরিয়ারে থাকার জন্য হোটেল- কেরালা পর্যটক দপ্তরের হোটেল পেরিয়ার হাউস (২২২০২৬), অরন্যনিবাস (২২২০২৩), এবং লেক প্যালেস (২২২২৮৩), এছাড়া মুচকুমকাল ট্যুরিষ্ট হোম (২২২৫৭০), রেবতী ইন্টারন্যাশানাল (২২২৪৩৪), হলিডে হোম (২২২০১৭), রিজেন্ট টাউয়ার (২২২৫৭০), লিলা পঙ্কজ হোটেল (২২২৩৯২), হোটেল সিলভার (২২২৪৮১), হোটেল স্পাইস ভিলেজ (২২২৩১৬), রোলেক্স ট্যুরিষ্ট হোম (২২২০৮১) ইত্যাদি.
মুন্নার-
এন্নাকুলাম থেকে প্রায় ১৩২ কিলোমিটার দুরে মুন্নার. এন্নাকুলমা, তিরুবন্তপুরম, মাদুরাই থেকে বাসে আসতে পারেন মুন্নারে. এখানকার কুন্ডলা নদী, মুদ্রাপুজা, এবং নালাডানি এই তিনটি হলো মুন্নারের আকর্ষন. এখানে দেখা মিলবে সবুজ চা বাগান. মুন্নারে এছাড়া দেখুন রোমান ক্যাথিলিক ক্রাইস্চ চার্চ, ইরাভিকুলাম জাতীয় উদ্যান, নানান ঝরনা, পোথামেডু ভিউ পয়েন্ট (এখান থেকে দেখুন সূর্যাস্তের দৃশ্য), মাডুপেট্টি লেক ইত্যাদি. মুন্নার এ যখন তখন বৃষ্টি হয়. এখানে দেখা যায় এলাচ, গোলমরিচ, লবঙ্গ, দারুচিনির বাগিনা. মুন্নার এস.টি.ডি নং- ০৪৮৬৫.
মুন্নারে থাকার জন্য বিভিন্ন হোটেল- কেরালা ট্যুরিজমের হোটেল (২৩০৪৬০), রেসিডেন্সি হোটেল (২৩০৫০১), হোটেল হিল ভিউ (২৩০৫৬৭), হোটেল মুন্নার ইন (২৩১৭৩৫), হোটেল আরতি ট্যুরিষ্ট হোম (২৩০৩০২), হোটেল পোপাডা (২৩০২২৩), ইগলো ট্যুরিষ্ট হোম (২৬৩২০৭), হোটেল মুন্নার ড্রিম প্যালেস (২৩১০০২), হোটেল হলিডে ইন (২৬৩২০৪), মুন্নার ট্যুরিষ্ট হোম (২৩০৩৫৩) ইত্যাদি.
কুইলন-
তিরুবন্তপুরম, কোচি থেকে বাসে চলে আসুন কুইলন বা কোল্লাম. তিরুবন্তপুরম থেকে বাসে কুইলন আসতে সময় লাগে ১ঘন্টা ৩০মিনিট মতো. কুইলন বা কোল্লাম শহরে অটো রিকসা, ট্যাক্সি পাবেন ঘোরার জন্য. কুইলনে দেখতে পাবেন কাজু, নারকেল, কাঠাল, কলা ইত্যাদি গাছের সমারোহ. কোল্লাম বা কুইলন থেকে চলে আসুন হাউসবোটে করে আলোপ্পি. কুইলনে এসে দেখুন অমৃতানন্দময়ী মাতার মিশন, আট খাড়ির লেক অষ্টমুড়ি. তবে কুইলন/ কোল্লাম থেকে রাইস বোটে আলোপ্পি আসার মজাই আলাদা. ৮ ঘন্টা মতো লাগে কোল্লাম থেকে আলোপ্পি আসতে. রাইসবোটের ভিতরে আছে শোবার জন্য ঘর, বসার ঘর, টয়লেট. আলাপুজহা ট্যুরিজম ডেভোলপমেন্ট কো অপারেটিভ সোসাইটির বোট যাতায়ত করে. এদের সাথে যেতে পারেন. কোল্লামে গিয়ে দেখে নেবেন কাজুবাদামের কারখানা.
এখানে থাকার কোনও প্রয়োজন নেই কারন বাসে তিরবন্তপুরম থেকে মাত্র ১ঘন্টা ৩০মিনিট লাগে. তাই এখানটা ঘুরে আবার তিরুবন্তপুরম ফিরে আসতে পারেন.
কোভলম বীচ-
তিরবন্তপুরম থেকে কোভলম চলে আসা যায়. তিরুবন্তপুরম থেকে কন্যাকুমারী যাবার রাস্তায় পড়বে কোভলম. কোভলম এর এস.টি.ডি নং - ০৪৭১. কেরালার সুন্দর বেলাভুমি হলো কোভলম বীচ. কোভলম বীচে দেখতে পাবেন পাহাড়, সমুদ্র এবং বিভিন্ন গাছের সমারোহ. গাছের মধ্যে এখানে দেখা যায় পেঁপে, কলা এবং নারকেল. প্রচুর বিদেশি পর্যটক দেখা যায় এই কোভলম বীচে. এখানে আছে লাইটহাউস বীচ. কেরালা ট্যুরিজমের অফিস আছে এখানে (ফোন নং- ২৪৮০০৮৫). এখানে এসে দেখতে পারেন আরুভিক্কারা ওয়াটার ওয়ার্কস, ভগবতী মন্দীর, নায়ার বাঁধ ওয়াইল্ডলাইফ স্যাংচুয়ারী (এখানে আপনি দেখতে পাবেন কুমির, হাতী, নীলগাই ইত্যাদি)
কোভলমে থাকার জন্য বিভিন্ন হোটেল- হোটেল ওরিয়ন (২৪৮০৯৯৯), হোটেল রাজা (২৪৮০৩৫৫), হোটেল মেরিন প্যালেস (২৪৮১৪২৮), হোটেল সি উইড (২৪৮০৩৯১), হোটেল ব্লু সি(২৪৮১৪০১), হোটেল রকহোম (২৪৮০৬০৬), অপর্না হোটেল (২৪৮০৯৫০), হোটেল পাম রিসোর্ট (২৩২২০০৬), হোটেল রক ল্যান্ড (২৪৮০৫৮৮), কোভলাম ট্যুরিষ্ট হোম (২৪৮০৪৪১), হোটেল দ্বারকা (২৪৮০৪১১), কেরালা ট্যুরিজমের হোটেল সমুদ্র (২৪৮০০৮৯) ইত্যাদি.


KERALA TOUR PACKAGE-


1) Backwaters Tour of Kerala - Kochi - Munnar - Periyar - Kumarakom - Alleppy (9 Nights and 10 Days)


2) Honeymoon Tour of Kerala- Cochin - Munnar - Periyar - Kottayam - Alleppey - Kovalam - Trivandrum (9 Nights and 10 Days)


3) Exotic Tour of Kerala- Thiruvananthapuram - Kovalam - Quilon - Alleppey - Periyar - Munnar - Cochin (9 Nights and 10 Days)


ATMs of State Bank of India


1) ALAPPUZHA- (a) MEDICAL COLLEGE JUNCTION (b) VALAVANADU, KALAVOOR (c) CULLAN ROAD, MULLACKAL (d) K P ROAD, KAYAMKULAM (VIA) (e) AFDC CAMPUS, EZHUPUNNA EXTENSION COUNTER, EZHUPUNNA,


2) ERNAKULAM - (a) KOCHIN REFINERIES LTD.PREMISES, AMBALAMUGAL PO, AMBALAMUGAL (b) IRE ELOOR, INDIAN RARE EARTHES, ELOOR (c) M G ROAD, PALLIMUKKU (d) CEPZ ADMINISTRATIVE BUILDING, KAKKANAD (e) FACT PREMISES, AMBALAMEDU PO, KUZHIKKADU.


3) KOCHI- (a) PB NO 587, INDIRA GANDHI ROAD, WILLINGDON ISLAND (b) CALVETTY ROAD, FORT KOCHI (c) FORT AVENUE, TOWER ROAD FORT KOCHI, OPP TO POLICE STATION.


4) THIRUVANANTHAPURAM- KOWDIAR P O, OPP TI TTC JUNCTION, TRIVANDRUM, THIRUVANANTHAPURAM, KERALA - 695041


Axis Bank ATM


1) ALAPPUZHA- (a)M P Building, Door No.646, Ward-X, A C Road, Cherthala 688 524 (b) Mullackal Junction, Shop No. 820/30/A1/1, Danis Arcade, Cullen Road, Mullackal Junction, Alappuzha


2) KOCHI- (a) XXIV/1352, Casino Hotel Annex, Bristow Road, Wellingdon Island, Kochi (b) DD Milestone, Kadavanthara Junction, Kochi 682 036 (c) Pukalakkat City Centre, Sivadas Tower, Near Alapatt Regency, MKK Nair Road, Palarivattom, Dist Ernakulam, Kochi


3) THIRUVANANTHAPURAM- (a) Ground Floor, IOCL Outlet (M/s Vijay Enterprises), G.H. Road, Opp St.Joseph High School, Thiruvananthapuram (b) LIC of India Branch IV, Ground Floor, MG Road, Near Overbridge, Opp. SMV School, Trivandrum (c) Technopark Campus, Thiruvananthapuram 695 581



Sunday, August 9, 2009

UTTARAKHAND

উত্তরাঞ্চল-কুমায়ুন হমালয়

উত্তরাঞ্চল বা উত্তরাখন্ডের দুটি প্রধান অংশ হলো গাড়োয়াল এবং কুমায়ুন. কুমায়ুন হিমালয় অংশে দেখার মতো যায়গাগুলি হলো- নৈনিতাল, রানিক্ষেত, মুক্তেশ্বর, শীতলাক্ষেত, আলমোরা, বিনসর, চৌকরি, কৌশিনি, মুন্সিয়ারি, পিথোরাগড়, মায়াবতী আশ্রম, লোহাঘাট, টনকপুর ইত্যাদি

গাড়োয়াল হিমালয় অংশে দেখার মতো যায়গাগুলি হলো- হরিদ্বার, হৃষিকেশ, দেরাদুন, মুসৌরী, রুদ্রপ্রয়াগ, কেদারনাথ, উখিমঠ, বদ্রীনাথ, উত্তরকাশী, ডোডিতাল, গঙ্গোত্রী, গোমুখ, যমুনোত্রী ইত্যাদি.

নৈনিতাল-


এই শহরটি ব্রিটিশদের হাতে তৈরী. এখানকার নৈনী লেক চারদিকে পাহাড়ে ঘেরা, নিল জলের এই লেকটির অকর্ষনে পর্যটকরা দূর থেকে ছুটে আসেন. এখানে বেরাতে এলে নৌকায় চেপে এই লেকে অবশ্যয় ঘুরবেন ভালো লাগবে. নৈনিতাল শহরে এটি ছাড়াও দেখবার মতো অনেক যায়গা আছে, যেমন- ১৮৮০ সালের নয়নাদেবির মন্দীর, এটি লেকের ধারেই অবস্হিত. কথিত আছে সতির বাম নয়ন এখানে পড়েছিল. লেকের একদিকে আছে মাল্লিতাল যেখান থেকে রোপওয়ে উঠে গেছে স্নোভিউ পয়েন্টে. ৬ কিলোমিটার দুরে নয়নাপিক আছে যাকে অনেকে চিনা পিক বলেন. এখান থেকে হিমালয়কে খুব ভালোভাবে দেখা যায়. ২২৭০ মিটার উচ্চতায় স্নোভিউ পয়েন্ট (অক্টোবর, নভেম্বর মাসে এখান থেকে হিমালয়ের অনেকগুলি তুষারশৃঙ্গকে ভালোভাবে দেখা যায়). এছাড়া দেখার মতো কয়েকটি জায়গা হলো- কিলবারি, খুরপাতাল, হনুমানগাড়ি, ভীমতাল ইত্যাদি. জিম করবেট ন্যাশানাল পার্ক নৈনিতাল থেকে দুরত্ব প্রায় ১১৮ কিলোমিটার. এই ন্যাশানাল পার্কে বাঘ, চিতাবাঘ, হাতি, বিভিন্ন প্রজাতির হরিণ, শিয়াল, লেঙ্গুর, বিভিন্ন প্রজাতির পাখি দেখা যায়. এই জাতিয় উদ্যানটি অক্টোবর থেকে জুন মাস পর্যন্ত খোলা থাকে. কুমায়ুন মন্ডল বিকাশ নিগমের সাথে যোগাযোগ করে এই জাতিয় উদ্যানটি দেখতে পারেন. (ফোন নং- ০৫৯৪২ ২৩৬৩৫৬).

নৈনিতাল আসার জন্য হাওড়া থেকে ৩০১৯ আপ বাঘ এক্সপ্রেস যেটি কাঠগোদাম স্টেষন যাচ্ছে. এই ট্রেন ধরে কাঠগোদাম স্টেষন চলে আসুন. কাঠগোদাম থেকে নৈনিতালের দুরত্ব ৩৪কিলোমিটার. কাছাকাছি এয়ারপোর্ট হল- পালাম এয়ারপোর্ট. এছাড়া হাওড়া বা শিয়ালদহ থেকে ট্রেনে বেরলি চলে আসুন সেখান তারপর ওখান থকে অটো নিয়ে চলে আসুন বাস ডিপোতে. সরকারি বাসে করে চলে আসুন হলদোয়ানী. হলদোয়ানী থেকে নৈনিতালের দুরত্ব প্রায় ৪০কিলোমিটার. হাওড়া থেকে ৩০০৫ হাওড়া অমৃতসর এক্সপ্রেস ধরে চলে আসুন লখনউ চারবাগ স্টেষনে. সেখান থেকে আয়েশবাগ. আয়েশবাগ স্টেষন থেকে ৫৩০৮ নং লালকুয়া-নৈনিতাল এক্সপ্রেস ধরে চলে আসুন লালকুয়া স্টেষনে. লালকুয়া থেকে নৈনিতালের দুরত্ব প্রায় ৬০ কিলোমিটার. লালকুয়া এবং হলদোয়ানি তে আছে বাসস্ট্যান্ড ও ট্যাক্সি স্ট্যান্ড. এখান থেকে নৈনিতাল চলে আসুন.


ট্রেনের সময়সূচী-

বাঘ এক্সপ্রেস- (৩০১৯) হাওড়ায় ছাড়বে- প্রতিদিন রাত্রি ৯টা ৪৫মিনিটে, হলদোয়ানি পৌছাবে- ৩য় দিন সকাল ৮টা ৫৭ মিনিটে এবং কাঠগোদাম পৌছাবে- ৩য় দিন সকাল ৯টা ৩০মিনিটে. ভাড়া কাঠগোদাম পর্যন্ত- স্লিপার ক্লাসে-৪১৮টাকা, এসি- ১১৪৫টাকা এবং ১৫৭৭টাকা.

নৈনিতাল এক্সপ্রেস(৫৩০৮)- আয়েশবাগ স্টেষন থেকে ছাড়বে প্রতিদিন রাত্রি ৮টা ৪৫মিনিটে এবং লালকুয়াঁ পৌছাবে পরদিন সকাল ৬টা ১০মিনিট. স্লিপার ক্লাসে ভাড়া- ১৭৩টাকা জন প্রতি, এসি- ৬২১টাকা, (৯ই আগষ্ট, ২০০৯ অনুযায়ী)


নৈনিতালে কোথায় থাকবেন-

৫০০টাকা থেকে ৭৫০টাকার মধ্যে ডাবল বেডের হোটেল প্রচুর আছে. এর থেকে বিলাসবহুল হোটেলও পাওয়া যায়. কিছু হোটেলের নাম এবং ফোন নং- হোটেল বিক্রম (২৬৩০০১), হোটেল শালিমার (২৩৫৪৩২), অলকা-দা লেক সাইড হোটেল(২৩৫২২০), বলরামপুর হাউস-মাল্লিতাল (২৩৬২৩৬), সিটি হার্ট -মাল্লিতাল (২৩৫২২৮), ইন্ডিয়া হোটেল (২৩৫৫১৭), অঙ্কুর প্লাজা (২৩৫৪৪৮), অনামিকা ওসিন (২৩১১৭৬), অশোক-বাস স্ট্যান্ডের কাছে(২৩৫৭২১), অতিথি (২৩৫০৮০), হোটেল মধুবন (২৩৫৫২২), শিবরাজ হোটেল (২৩৫৬৯৮), সম্রাট হোটেল (২৩৬২৭৩), হোটেল হিলভিউ (২৩৫৩৬১), কোনার্ক হোটেল (২৩৫৯১২), লেকভিউ হোটেল (২৩৬৪৮৯), মহারাজা-জু রোড (২৩৫২৮১), হোটেল আহুজা (২৩৫৫৬১), রোজ ভিল্লা (২৩১২২৪), প্রেম রোজ (২৩৭৫২৪), গুরদিপ (২৩৫৫২৮), গ্রান্ড হোটেল (২৩৫৪০৬), হোটেল বেঙ্গল (২৩৫৫০৩), হোটেল মানোসসরোবর (২৩৫৫৮১) ইত্যাদি.


নৈনিতাল শহরের কিছু প্রয়োজনিয় তথ্য-

হাসপাতাল (পন্ডিত বিডি পান্ডে)- ০৫৯৪২-২৩৫৬৮৬, পুলিশ কন্ট্রোলরুম- ১০০, ০৫৯৪২-২৩৫৮৪৭, গোটা উত্তরাখন্ডের জন্য এমারজেন্সি সার্ভিস (উত্তরাখন্ড সরকারের)- ১০৮


রানিক্ষেত

রানিক্ষেতে আছে সেনাবাহিনির কুমায়ুন রেজিমেন্টাল মিউজিয়ম. যেটি বুধবার বাদে প্রতিদিন খোলা থাকে. রাণিক্ষেত গেলে অবশ্যয় দেখে আসবেন এই মিউজিয়ামটি. গল্ফ কোর্স দেখতে পারেন. রাণিক্ষেতে আপেন গাছ আছে তাই এখানে আপনি টাটকা আপেল কিনতে পাবেন. কুমায়ুন শাল এবং অন্যান্য শীতবস্ত্র কিনতে পারেন. এখানে রানিক্ষেত থেকে চৌবাতিয়া যাবার পথে দেখতে পাবেন ঝুলাদেবীর মন্দীর. এই মন্দীর ঝোলানো আছে প্রচুর পিতলের ঘন্টা. যারা এখানে আসেন তারা অনেকে মঙ্গলকামনা করে ঘন্টা ঝোলান. এছাড়া মহাত্মা গান্ধীর স্মৃতি বিজরিত তারিখেত (রানিক্ষেত থেকে যার দুরত্ব ৮ কিলোমিটার). রানিক্ষেত থেকে নৈনিতালের দুরত্ব- ৬০ কিলোমিটার.

রানিক্ষেতে থাকার জন্য প্রচুর হোটেল আছে, যেমন- হোটেল মুন (২২০৩৮২), হোটেল রাজদিপ (২২০০১৭), অলকা হোটেল (২২০২৬৯), ত্রিভুবন (২২০৫২৪), পার্বতী ইন (২২০৩২৫), টুরিষ্ট রেষ্ট হাউস (কেএমভিএন)


গাড়োয়াল হিমালয়-

হরিদ্বার- হরিদ্বার গাড়োয়াল হিমালয়ের প্রবেশদ্বার. হরিদ্বারে প্রতি ১২বছর অন্তর পূর্ণ কুম্ভমেলা আয়োজিত হয়. গঙ্গা আরতি হয় প্রতিদিন সন্ধ্যে সারে ৬টার সময় হরকি পৌড়ি ঘাটে. প্রদিপের ডালা, ফুল গঙ্গায় ভাসান এখানে. এখানে রোপওয়ের উপর থেকে সন্ধের সময় হরিদ্বারের আলোকসজ্জা দেখতে অপুর্ব লাগে. এখানে আছে মনসামন্দীর, চণ্ডীমন্দীর, নীলধারা পক্ষীবিহার, বৈষ্ণাদেবীর মন্দীর, পবনধাম, অঞ্জনীদেবীর মন্দীর, ভারতমাতার মন্দীর, সপ্তর্ষী আশ্রম ইত্যাদি.


হরিদ্বার কিভাবে যাবেন-

উপাসনা এক্সপ্রেস (২৩২৭) এই ট্রেনটি হাওড়া স্টেষন থেকে ছাড়বে প্রতি মঙ্গল ও শুক্রবার দুপুর ১২টা ৫০মিনিটে, আসানসোল থেকে ছাড়বে- বৈকাল ৩টে ৩০মিনিটে. মোট স্টেশন (স্টপেজ)- হরিদ্বার পর্যন্ত ১৬টি. হরিদ্বারে পৌছাবে ২য় দিন বৈকাল- ৪টে নাগাদ. এবং দেরাদুন পৌছাবে সন্ধ্যা ৬টা ৫মিনিট নাগাদ. স্লিপার ক্লাসে ভাড়া- ৪৪২টাকা, এবং এসি - ১১৮৭টাকা, . ফেরার জন্য ২৩২৮নং ছাড়ে প্রতি বৃহ ও রবিবার দেরাদুন থেকে- সকাল ১০টা ১৫মিনিট এবং হরিদ্বার থেকে- সকাল ১১টা ৫৫মিনিট এবং হাওড়ায় পৌছাবে- পরদিন বৈকাল ৩টে নাগাদ (আসানসোলে -সকাল ১১.৪৫মিনিট) হাওড়া থেকে হরিদ্বারের দুরত্ব ট্রেনে- ১৫৩৫ কিলোমিটার.


দুন এক্সপ্রেস (৩০০৯) হাওড়া থেকে ছাড়ে প্রতিদিন রাত্রি ৮টা ৩৫মিনিটে, বর্ধমান- রাত্রি ১০টা ৩৫মিনিট, আসানসোল রাত্রি ১২টা ২০মিনিটে.হরিদ্বার পৌছাবে ৩য় দিন ভোর ৪টে ২৫ মিনিটে, দেরাদুন পৌছাবে- ৩য় দিন সকাল ৭টা ১০ মিনিট. ভাড়া- সেকেন্ড এসি- ১৫৭৭টাকা, থার্ড এসি-১১৪৫টাকা, স্লিপার ক্লাসে- ৪১৮টাকা. ফেরার জন্য- ট্রেন নং- ৩০১০, দেরাদুনে ছাড়বে প্রতিদিন রাত্রি ৮টা ২৫মিনিটে. এবং হরিদ্বারে ছাড়বে- রাত্রি ৯টা ৫০মিনিটে. হাওড়ায় পৌছাবে- ৩য় দিন সকাল ৭টায় (আসানসোল-ভোর ২টো৩৫, বর্ধমান- ভোর ৪টে ২৫মিনিটে).

এছাড়া হাওড়া থেকে দিল্লীগামী ট্রেন ধরে দিল্লী চলে আসুন দিল্লী থেকে প্রচুর ট্রেন হরিদ্বার যাচ্ছে.

নতুন দিল্লী-দেরাদুন শতাব্দি এক্সপ্রেস (২০১৭)- ট্রেনটি নয়াদিল্লী থেকে ছাড়বে প্রতিদিন সকাল ৬টা ৫০ মিনিটে এবং হরিদ্বার পৌছাবে- ঐদিন সকাল ১১টা ২৫ মিনিটে, দেরাদুন পৌছাবে- সকাল ১২টা ৪০ মিনিটে. (মোট দুরত্ব- ৩১৫ কিলোমিটার) ভাড়া- এসি ক্লাস এ- ৯০০টাকা

জনশতাব্দি এক্সপ্রেস (২০৫৫)- নয়াদিল্লী থেকে ছাড়বে প্রতিদিন- দুপুর ৩টে ২৫মিনিট, এবং হরিদ্বারে পৌছাবে- সন্ধ্যা ৭টা ৩০মিনিটে, দেরাদুন পৌছাবে- রাত্রি ৯টা ১০মিনিটে.

এছাড়া- মসৌরী এক্সপ্রেস (৪০৪১), উজ্জয়নী এক্সপ্রেস (৪০৩৯), দেরাদুন এক্সপ্রেস (৯০১৯) ইত্যাদি.

এছাড়া দিল্লী থেকে লাক্সারি বাস, সাধারন বাস, সরকারী বাস সবসময় হরিদ্বারের দিকে যাচ্ছে. দিল্লী থেকে বাসে প্রায় ৫ঘন্টার মতো লাগে.

এস.বি.আই এর এটি.এম- (১) আঞ্চল ই.এম, রানিপুর,হরিদ্বার, (২) চিত্র সিনেমা (৩) শান্তিকুঞ্জ (৪) সেক্টার -১, ভেল

এক্সিস ব্যাঙ্কের এটি.এম- (১) ৬ হরিনগর, হরিদ্বার-দিল্লী মেইন রোড (২) শপ নং-১, প্রভাকর বিল্ডিং, চক বাজার, কনখল (৩) টি-১২৩ শিবালিক নগর, ভেল


হরিদ্বারে থাকার জন্য হোটেল-

হোটেল জুয়েল (০৯৮৯৯৮৮৬৫৬৫), আল্পনা হোটেল (রাম ঘাট, মতি বাজার- ০৯৮৬৮৫১১৯৭১), সান হোটেল (০১৩৩৪-২৬৬৯৪২‎), ক্লাসিক হোটেল (২২৮২৮১), ময়ুর হোটেল (২২৭৫৮৬), কৈলাস হোটেল (২২৭৭৮৯), গঙ্গা ভবন (২২৪৬৫৩), রামকৃষ্ণ মিশন (০১৩৩৪-২১৬১৪১, ২৪৪১৭৬, ২৪৪৯৮৫), ভারতমাতার মন্দীর (২৬০২৫৬), তুলসী মানস মন্দীর ,সপ্ত সরোবর রোড (০১৩৩৪-২৬১১৯৯, ২৬০৭৯৯), গঙ্গানিহার হোটেল (২২২৭২৮), ইস্কোন মন্দীর (২৬০৮১৮), রাহি হোটেল (৪২২৮৬৮৬), হোটেল সূর্যদয় (০৯৮৯৭০৭২২২০), হলিডে ইন (২২৬১৬৬), ভারত সেবাশ্রম সংঘ, রাসবিহারী এভিনিউ, বালিগঞ্জ, কোলকাতা-১৯ (০৩৩-২৪৪০৫১৭৮, ২৪৪০২৩২৭) ইত্যাদি.


হরিদ্বার শহরের কিছু প্রয়োজনিয় তথ্য-রেলওয়ে অনুসন্ধান- ১৩১/ ২২৬৪৭৯* পুলিস- ১০০ * রামকৃষ্ণ মিশন হাসপাতাল- ৪২৭১৪১ * টুরিষ্ট রিসেপসন কাউন্টার- ৪২৭৮১৭ * ডি.এম- ২৩৯৪৪০


হৃষীকেশ-

হৃষীকেশ হরিদ্বার থেকে মাত্র ২৪কিলোমিটার দূরে গঙ্গাতীরে অবস্হিত. কলকাতা থেকে হৃষীকেশের দুরত্ব প্রায় ১৫০০কিলোমিটার. হৃষিকেশ যাবার সবথেকে ভালো সময় হলো মে মাস থেকে অক্টোবর মাস পর্যন্ত(মাছে জুলাই -আগষ্ঠ মাস বর্ষার জন্য না আসাই ভালো) হরিদ্বার থেকে নিয়মিত বাস হৃষিকেশ আসছে. বাসে অথবা অটোতে হরিদ্বার থেকে হৃষিকেশ আসতে সময় লাগে ৩০ থেকে ৪০মিনিট মতো. হরিদ্বার থেকে ট্রেন হৃষীকেশ আসছে. হরিদ্বার হৃষীকেশ প্যাসেঞ্জার (হরিদ্বারে ছাড়বে প্রায়- ভোর ৩টে ৩০মিনিট, সকাল 1৫টা ১৫মিনিটে, সকাল সাড়ে দশ টা নাগাদ, দুপুর ১টা নাগাদ, এবং সন্ধ্যা৫টা ২০নাগাদ)

হৃষীকেশ এর এস.টি ডি নং-০১৩৫.

হৃষীকেশে দেখার জন্য আছে লছমনঝুলা. এটিই এখানকার প্রধান আকর্ষন. এটির দুরত্ব হৃষিকেশ থেকে ৭ কিলোমিটার. এছাড়া আছে রামঝুলা, ত্রিবেনী ঘাট(গঙ্গ, সরস্বতী, চন্দ্রভাগা, এখানে সন্ধ্যায় গঙ্গা আরতি হয়), রঘুনাথ মন্দীর, হৃষীকুন্ড, রাম মন্দীর, পুস্কর মন্দীর,গঙ্গা মাতার মন্দীর, ভরত মন্দীর (রামের ভাই), স্বর্গাশ্রম(এখানে সাধু দের বাস), গীতাভবন(এখানে বিনাপয়সায় আয়ুরবেদীক চিকিত্সা সেবা পাওয়া যায়), সোমেশ্বর মন্দীর, চন্দ্রেশ্বর মন্দীর, এরপর দেখুন প্রায় ৫-৬কিলোমিটার দুরে মুনিক কি-রেতি বা লছমনঝুলায়(এই লছমন ঝুলা দিয়ে লক্ষন গঙ্গা পেরীয়েছিলেন, আগে এটি রজ্জুর সেতু ছিলো এখন এটি ইস্পাতের তৈরী), কৈলাশনন্দ মিশন আশ্রম, নীলকন্ঠ পাহাড়(ব্রম্ভাকুট, বিষ্ণুকুট, ও মনিকুট এই তিন উপতক্য নিয়ে তৈরী) ইত্যাদি. uহৃষীকেশে সরকারী হাসপাতাল- জিডি হাসপাতাল (তিলক রোড ফোন নং- ২৪৩০০৯৬)

হৃষীকেশে থাকার জায়গা-

ভারতভূমি (০১৩৫-২৪৩৩০০২), শিবলোক (২৪৩১০৫৫), আকাশগঙ্গা (হরিদ্বার রোড,২৪৩০৮৭০), দিগ্বিজয় (২৪৩১৫২৮), তপোবন রিসোর্ট(লছমনঝুলা, ২৪৪২০৯১),অশোকা হোটেল (হীরালাল মার্গ, ২৪৩০৭১৫), বৃজবাসী প্যালেস (স্বর্গাশ্রম, ২৪৩৫১৮১), ফরেনার লজ(লছমন ঝুলা রোড, ২৪৩৬০৪৬), গঙ্গাকিনারে (বীরভদ্র রোড, ২৪৩১৬৫৮), গ্রীন হোটেল (রামঝুলা, ২৪৩১২৪২), ইন্দ্রলোক (রেলওয়ে রোড,২৪৩০৫৫৫), বাসেরা (২৪৩০৭২০), সুরুচী হোটেল(২৪৩২২৬৯) ইত্যাদি. এছাড়া বিভিন্ন ধরমশালা আছে- যেমন ভগবান আশ্রম(হরিদ্বার রোড, ২৪৩১৯৩০), গঙ্গারাম মতিরাম দিল্লীবালী ধরমশালা(২৪৩৬৭১৫), রাজলক্ষী ভবন(লক্ষনঝুলা রোড, ২৪৩৫৮৩১), শাহারানপুরবালী ধরমশালা(মেইন বাজার, ২৪৩৬১৮২), সুখাখি মাই ট্রাষ্ট ধরমশালা(রেলওয়ে রোড, ২৪৩৬৬১৬), সিন্ধি ধরমশালা(ঘাট রোড, ২৪৩০৩৯৮), স্বর্গাশ্রম ট্রাষ্ট (স্বর্গাশ্রম, ২৪৩০০৮২), টোদি ধরমশালা(হরিদ্বার রোড, ২৪৩০১৭৭), যোগীনিকেতন ট্রাষ্ট(নিউ স্টেষন নিবাস, ২৪৩৩৫৩৭) ইত্যাদি.

এক্সিস ব্যাঙ্কের এটি.এম কাউন্টার- (১) ভারতবাজার, ১৬ আদর্শগ্রাম, দেরাদুন রোড, হৃষীকেশ (২) ওমকারনন্দ ভবন, কৈলাশ গেট, মুনি-কে-রেতি, হৃষীকেশ. (৩) সি.এস.ডি কমপ্লেক্স, রায়ওয়ালা ক্যান্টনমেন্ট, হৃষীকেশ. (৪) স্বর্গাশ্রম ট্রাস্ট, স্বর্গাশ্রম, হৃষীকেশ.

Thursday, August 6, 2009

RAJASTHAN

RAJASTHAN (রাজস্হান)


১) যোধপুর (JODHPUR)- যোধপুরকে মরু অঞ্চলের প্রবেশদ্বার বলা হয়. রাজস্হানের দ্বিতীয় বড় শহর হলো যোধপুর. ১৪৫৯ সালে যোধপুর শহর গড়ে তোলেন রাঠোর রাজা যোধা. যোধপুর শহরের দেখা যায় লাল পাহাড়ের মাথায় দুর্গ. মেহেরানগড়ের প্রাচীর প্রায় ৫কিলোমিটার দীর্ঘ. এই দূর্গের মধ্যে অনেকগুলি রাজমহল আছে. এই দূর্গটি প্রতিদিন সকাল ৯টা থেকে বৈকাল ৫টা পর্যন্ত খোলা থাকে. গরমের সময় রাজস্হান বেরাতে গেলে ছাতা, টুপি এবং জলের বোতল অবশ্যয় রাখবেন. এর পর দেখুন মহারাজা উমেদ সিং এর তৈরি বিরাট বাগান দিয়ে ঘেরা উমেদ ভবন. এই ভবনটি গড়তে সময় লেগেছিল প্রায় ১৬বছর. এখানে একটি মিউজিয়াম আছে. যোধপুরে গেলে দেখতে পাবেন গভনমেন্ট মিউজিয়াম, কৈলানা লেক, সর্দার মার্কেট, মহামন্দীর, বালাসমন্দ মিউজিয়াম ও লেক, মাণ্ডোর উদ্যান, যোধপুর থেকে ৬০কিলোমিটার দূরে অবস্হিত ওশিয়ার ইত্যাদি. যোধপুরে বেড়ানোর জন্য অটো অথবা গাড়ি ভাড়া নিয়ে ঘুরতে পারেন.

কিভাবে যোধপুর যাবেন (How to Reach Jodhpur) -

হাওড়া থেকে যেতে হলে যোধপুর এক্সপ্রেস. যোধপুর থেকে দিল্লীর দুরত্ব হল- ৫৯৭ কিলোমিটার, জয়পুরের দুরত্ব- ৩৩৬ কিলোমিটার. আজমের - ২০০ কিলোমিটার, জয়সলমির- ২৯০ কিলোমিটার, হাওড়া থেকে যোধপুর যাচ্ছে হাওড়া যোধপুর এক্সপ্রেস (২৩০৭). হাওড়ায় ছাড়বে- প্রতিদিন রাত্রি ১১টা ৩০ মিনিটে এবং ট্রেনটি জয়পুর পৌছাবে ৩য় দিন রাত্রি ১২টায়, এবং যোধপুর পৌছাবে- ৩য় দিন সকাল ৭টা ২০ মিনিটে. ফেরার জন্য ২৩০৮ নং ট্রেন যোধপুর থেকে ছাড়বে প্রতিদিন রাত্রি ৮টায় এবং হাওড়া পৌছাবে ৩য় দিন ভোর ৪টটে নাগাদ. ভাড়া- স্লিপার ক্লাসে- ৪৮৫টাকা, ৩য় ক্লাস এসি- ১৩০৭টাকা, সেকেন্ড এসির ভাড়া- ১৭৯২টাকা (১০ই আগষ্ট, ২০০৯ অনুযায়ী)

এছাড়া উদয়পুর সিটি পর্যন্ত যাচ্ছে অনন্যা এক্সপ্রেস (২৩১৬). এই ট্রেনটি শিয়ালদহ থেকে ট্রেনটি ছাড়বে প্রতি বৃহস্পতিবার , ট্রেনটি জয়পুর, আজমের জং, চিতোরগর হয়ে উদয়পুর সিটি যাচ্ছে. এই ট্রেনটি ২৩১৭ নং শিয়ালদহ ফেরার জন্য উদয়পুর সিটি থেকে ছাড়বে প্রতি সোমবার- রাত্রি ১২টা ৩০ মিনিটে.


যোধপুরে কোথায় থাকবেন- হোটেল সচদেবা এক্সিলেন্সি-ব্যাঙ্ক অব বরোদা লেন (০২৯১-৫১০১৩২৪), হোটেল ঘুমর, (রাজস্হান ট্যুরিজমের হোটেল) -হাই কোর্ট রোড (০২৯১-২৫৪৪০১০), মোতিমহল- (৫১০৪৭৭২), হোটেল অক্ষয় (২৫১০৩২৭), হোটেল বেনিওয়াল প্যালেস, হোটেল দেবী রতন, হোটেল ধুম, বিক্রম (২৪৩৭৭০৭), সান সিটি (২৬২৫৮৮০) ইত্যাদি. (যোধপুরের এস.টিডি কোড- ০২৯১)

যোধপুর শহরের কিছু প্রয়োজনীয় তথ্য- এম্বুলেন্স- ১০২, ২৬৩৬৪৩৭. পুলিশ- ১০০ এবং ২৬৫০৭৭৭. এখানে ভ্রমনের সবথেকে ভালো সময়- সেপ্টেম্বর থেকে মার্চ মাস পর্যন্ত. গরমের সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা- ৪২.২ডিগ্রি সেঃ এবং শিতের সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা- ২৭.৫ ডিগ্রি সেঃ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ৯.৫ডিগ্রি সেঃ. এক্সিস ব্যাঙ্কের এটিএম কাউন্টার- ১) কোয়ালিটি হোটেল ইন, এয়ারপোর্ট রোড (২) গেট নং- ৩, আর.প.এফের কন্ট্রোলরুমের কাছে, ডি.আর.এম, নর্থান-ওয়েস্টান রেলওয়ে. (৩) মুদিত মেনসেন, ১৪-এ পাল রোড, শাস্ত্রিনগর পুলিশ স্টেষনের বিপরীতে. (৪) শোরুম নং- ৪, চোপাসানি রোড. আই.সি.আই.সি.আই ব্যাঙ্কের এটিএম কাউন্টার- (১) ১০, কোনারক শপিং কমপ্লেক্স (২) ক্যাম্প এরিয়া, গোল্ডেন জুবলি কমপ্লেক্স, এয়ার ফোর্স স্টেষন (৩) জি-৩২, শাশ্ত্রি সার্কেল (৪) বানসালি কমপ্লেক্স, রেসিডেন্সি রোড. এস.বি.আই এর এটিএম কাউন্টার-


২) জয়সলমির (JAISALMER)-
থর মরুভুমি এবং সোনার কেল্লার জন্য বিখ্যাত হল জয়সলমির. জয়সলমিরের গরমের সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে প্রায় ৪২ ডিগ্রি সেঃ এবং শীতের সময় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা থাকে ২৩.৬ ডিগ্রি সেঃ এবং সর্বনিম্ন তাপমাত্রা থাকে ৭.৯ ডিগ্রি সেঃ. জয়সলমিরে দেখার মতো অনেক যায়গা আছে যেমন- সোনার কেল্লা (জয়সলমির ফোর্ট)- এই কেল্লাটি ১১৫৬সালে তৈরী হয়. ৮০মিটার উচু পাহাড়ের উপর তৈরী হয়েছে এই কেল্লাটির ৩০ফুট উচু প্রাচীর. এই কেল্লাটি ৯৯টি গম্বুজ দিয়ে ঘেরা. কেল্লার বাইরে চক বাজার.তাজিয়া টাওয়ার (মহরমের সময় খুব সুন্দর করে সাজানো হয়)





Rajasthan Tour Package-

1) Jaisalmer - Jodhpur - Luni - Udaipur - Deogarh - Khajrela - Pushkar - Jaipur - Fatehpur Sikri - Agra - Delhi (14 Nights and 15 Days)

2) Delhi - Agra - Jaipur - Udaipur - Ranakpur - Jodhpur - Jaisalmer - Bikaner - Mandawa - Delhi (13 Nights and 14 Days)

3) Jaipur - Mandawa - Bikaner - Jaisalmer - Jodhpur - Mount Abu - Udaipur - Chittaurgarh - Kota (20 Nights and 21 Days)

Kolkata to Jaipur Flight Schedule

Departure
(Kolkata)
Airlines
Arrival
(Jaipur)
Flight Number
07:30Spicejet (Daily)10:00SG807
11:00Alliance Air (Mon/Wed/Fri)13:20CD7269
14:35Indigo (Daily)16:506E208

Tuesday, August 4, 2009

HIMACHAL PRADESH

হিমাচল প্রদেশ
হিমাচল প্রদেশকে বলা হয় দেবভূমি. হিমাচল প্রদেশের জনসংখ্যা (২০০১) ৬০৭৭২৪৮ জন. হিমাচলের রাজধানির নাম- সিমলা. পশ্চিম হিমালয়ের পার্বত্য রাজ্য যার নাম হল হিমাচল প্রদেশ. হিমাচল প্রদেশের প্রচুর দেখবার মতো সুন্দর যায়গা আছে যেমন- সিমলা, রামপুর, সাংলা, কল্পা, সারহানা, মান্ডি, কুলু, মানালী, নাকো, টাবো, ডালহৌসী, রেকিংপিও, কাজা, রোটাং পাশ, মণিকরন ইত্যাদি. এপ্রিল থেকে জুন এবং অক্টোবর থেকে নভেম্বর মাসের সময়ে এখানকার আবহাওয়া খুব ভালো থাকে. শীতকালে অনেকগুলি যায়গাতে তূষারপাত হয়.


সিমলা-

২১০০ থেকে ২৩০০ মিটার উচ্চতায় অবস্হিত হিমাচল প্রদেশের রাজধানি সিমলা. এখানে ব্রিটিশ যুগের নানা স্হাপত্যের নিদর্শন দেখা যায়. এখানকার ম্যাল পর্যটকদের কাছে একটি বিশেষ আকর্ষন. এখানে দেখবার মতো কয়েকটি যায়গা হলো - চাদউইক জলপ্রপাত যা প্রায় ৭০মিটার দীর্ঘ, যার দুরত্ব সিমলা থেকে প্রায় ৭কিলোমিটার, সঙ্কটমোচন মন্দীর(সিমলা থেকে ৭কিলোমিটার) , তারদেবী মন্দীর (সিমলা থেকে ১১কিলোমিটার), ইনস্টিটিউট অব এডভান্স স্টাডিজ (সিমলা থেকে ৪কিলোমিটার), স্টেট মিউজিয়াম (সোমবার এবং ২য় শনিবার ছাড়া প্রিতদিন খোলা. সময় সকাল ১০টা থেকে বৈকাল ৫টা পর্যন্ত. সিমলা থেকে- ৩কিলোমিটার), গেইটি থিয়েটার, সিমলা কালিবাড়ি (বাঙালিদের জন্য অন্যতম, এখানে থাকার জন্য যায়গা আছে. অগ্রীম বুকিং এর জন্য ফোন নং- ০১৭৭ ২৬৫২৯৬৪. একদিনের টাকা অগ্রীম পাঠিয়ে বুকিং করে নিন, বাঙালিরা সিমলায় এখানেই থাকতে পছন্দ করেন), নলদেরা (সিমলা থেকে ২৩ কিলোমিটার), তত্তাপানি (সিমলা থেকে ৫৩কিলোমিটার), mmস্ক্যান্ডাল পয়েন্ট (এখান থেকে ভাইসয়রের কন্যা অপহৃত হয়েছিলেন) ইত্যাদি. হিমাচল ট্যুরিজম দপ্তরের কনডাকটেড ট্যুরে সিমলা ঘুরে নিতে পারেন, এর জন্য ট্যুরিষ্ট ইনফরমেশন অফিস (ম্যাল, সিমলা ফোন নং- ২৬৫২৫৬১) যোগাযোগ করুন. দেখতে পারেন সিমলার উচ্চতম জাকু হিলস, জাকু পাহাড়ের চূড়ায় অবস্হিত হনুমান মন্দীর, চাদউইক ফলস, প্রসপেক্ট হিলস, কামনাদেবীর মন্দীর,

সিমলায় এক্সিস ব্যাঙ্কের এটিএম- ত্রিশুল টাউয়ার এবং ট্রাভেলস,৫৩, ম্যাল, সিমলা. এস.বি.আই এর এটিএম- স্ক্যান্ডাল পয়েন্ট, ম্যাল


সিমলা কি ভাবে যাবেন-

হাওড়া থেকে কালকা মেলে চেপে কালকা স্টেষনে পৌছান, কালকায় নেমে ট্রয়টেন ধরুন. ট্রয়টেনে চেপে সিমলায় পৌছান.

হাওড়া- কালকা মেল (২৩১১)- হাওড়ায় ছাড়বে প্রতিদিন সন্ধ্যে ৭টা ৪০ মিনিটে. দিল্লী পৌছাবে তার পরদিন রাত্রি ৮টা ৪৫ মিনিটে এবং কালকা স্টেষন পৌছাবে তারপরদিন ভোর ৪টে ৪০ মিনিটে. কালকা যাবার জন্য এটি সবথেকে ভালো ট্রেন. ভাড়া- স্লিপার ক্লাসে- ৪৭৩ টাকা, এসিতে- ১২৭৫টাকা. মোট স্টেষন সংখ্যা- ৩৯টা. কালকা থেকে হাওড়া ফেরার জন্য- ট্রেন নং- ২৩১২. কালকায় ছাড়বে- রাত্রি ১১টা ৫৫মিনিটে, এবং হাওড়া পৌছাবে - তৃত্বীয় দিন সকাল ৭টা ১০ মিনিটে. (৪ঠা আগষ্ট, ২০০৯ অনুযায়ী)

এছাড়া হাওড়/ শিয়ালদহ থেকে দিল্লী গিয়ে সেখান থেকে কালকাগামী যেকেন ট্রেনে কালকা চলে আসতে পারেন.হাওড়া থেকে দিল্লী যে ট্রেন গুলি আসছে যেমন- হাওড়া-রাজধানী এক্সপ্রেস (২৩০১)- হাওড়ায় ছাড়বে - রবিবার বাদে প্রতিদিন বৈকাল ৪টা ৪৫মিনিটে নিউদিল্লী পৌছাবে- তারপরদিন সকাল ৯টা ৫৫মিনিটে (ভাড়া এসিতে যথাক্রমে- ৩৩৬৫টাকা, ২০১০টাকা, এবং ১৫২০টাকা.),

হাওড়া-নিউদিল্লী পূর্বা এক্সপ্রেস (২৩০৩). হাওড়ায় ছাড়বে- সোম, মঙ্গল, শুক্র, শনিবার সকাল ৮টা ৫মিনিটে এবং নিউদিল্লী পৌছাবে- তারপরদিন সকাল ৭টা ৫মিনিটে. বুধ, বৃহ, শনি তে চলে ২৩৮১ পূর্বা এক্সপ্রেস হাওড়ায় ছাড়বে- সকাল ৮টা ২০মিনিটে এবং নিউদিল্লী পৌছাবে- পরদিন সাকল ৭টা ৫ মিনিটে (ভাড়া- স্লিপারক্লাসে- ৪৪২টাকা,এসিতে ভাড়া যথাক্রমে- ২৭৪৩টাকা,১৬২৩টাকা এবং ১১৮৭টাকা)

উদয়আভা তুফান এক্সপ্রেস (৩০০৭) - হাওড়ায় ছাডবে প্রতিদিন সকাল ৯টা ৪৫ মিনিটে এবং নিউদিল্লী পৌছাবে- পরদিন সন্ধ্যে ৭টা ৫৫ মিনিটে. মোট স্টেষন সংখ্যা- ৮২টি.

শিয়ালদহ-নিউ দিল্লী রাজধানী এক্সপ্রেস (২৩১৩) - শিয়ালদহ ছাড়বে প্রতিদিন বৈকাল ৪টে ৪০মিনিট এবং নিউ দিল্লী পৌছাবে- পরদিন সকাল ১০টা ৩৫মিনিটে. মোট দুরত্ব- ১৪৫৪কিলোমিটার. মোট স্টেষন সংখ্যা- ৮টি.

নিউদিল্লী থেকে কালকা যাবার বিভিন্ন ট্রেন-

পশ্চিম এক্সপ্রেস (২৯২৫) নিউদিল্লী থেকে ছাড়বে প্রতিদিন সকাল ১০টা ৫০মিনিট এবং কালকায় পৌছাবে এই দিন বৈকাল ৪টে ৩০মিনিটে. (ভাড়া- স্লিপার ক্লাস এ ১৭৫টাকা)

কালকা শতাব্দি এক্সপ্রেস (২০০৫) নিউদিল্লী থেকে ছাড়বে প্রতিদিন বৈকাল ৫টা ২৫মিনিটে এবং কালকা পৌছাবে রাত্রি ৯টা ২০মিনিটে. (ফাস্ট ক্লাস এসি- ৮৬০টাকা, এসি চেয়ার কার- ৪৫০টাকা) মোট ৩০৩কিলোমিটার.

কালকা-শতাব্দি এক্সপ্রেস (২০১১) নিউদিল্লি থেকে ছাড়বে- প্রতিদিন সকাল ৭টা ৪০মিনিটে এবং কালকায় পৌছাবে- সকাল ১১টা ৪৫মিনিটে.

হিমালয়ান কুইন (৪০৯৫) নিউদিল্লি থেকে ছাড়বে প্রতিদিন ৫টা ৪০ মিনিট কালকায় পৌছাবে সকাল ১১টা ১০ মিনিটে.

কালকায় পৌছে ট্রয়ট্রেনে মোট ৯৬কিলোমটিরা পথ রওনা দিন সিমলার উদ্দেশ্যে. মোট ১০৩টি টানের পাবেন এই রাস্তায়. এটি একটি রোমাঞ্চকর যাত্রা.

কালকা থেকে যে সব ট্রেন সিমলা যাচ্ছে- কালকা সিমলা প্যাসেঞ্জার (কালকায় ছাড়বে- প্রতিদিন ভোর ৪টে তে এবং সিমলা পৌছাবে- সকাল ৯টা ১৫ মিনিটে) (ভাড়া- ১৮৯টাকা)

শিবালিক এক্সপ্রেস(২৪১) কালকায় ছাড়বে- ভোর ৫টা ৩০মিনিট, সিমলায় পৌছাবে- সকাল১০টা ১৫ মিনিটে (ভাড়া ২৮০টাকা)

কালকা সিমলা এক্সপ্রেস (২৫১) কালকায় ছাড়বে- ভোর ৬টায় , সিমলায় পৌছাবে- সকাল ১১টায় (মোট ভাড়া- ২২৮টাকা)

হিমালয়ান কুইন (২৫৫) কালকায় ছাড়বে- দুপুর ১২টা ১০মিনিটে , সিমলায় পৌছাচবে- বৈকাল ৫টা ২০ মিনিটে (মোট ভাড়া- ১৬৭টাকা)


সিমলায় কোথায় থাকবেন-

সিমলায় থাকার জন্য প্রচুর হোটেল আছে যেমন- হোটেল ইভ (+91 999 66 20365), হোটেল সূর্য (+91-177-2801979, 2804724, +91- 93185-01389, 98050-42220), হোটেল সিতা প্যালেস (Tel- 0177 2655423), হোটেল কোহিনুর (সিমলার লোকাল বাস স্ট্যান্ডের কাছে, Tel-0177 2802008), হোটেল অপ্সরা (কার্ট রোড, সিমলা- Tel-0177 2811652), হোটেল মধুবন (Tel-0177 2801044), সিমলা কালিবাড়ি (এটি বাঙালিদের কাছে খুব প্রিয়, ফোন নং- ০৯৮১৬০২৭০৫৩), হোটেল ক্যাপিটেল- (০১৭৭-২৬৫৩৫৮২), হোটেল ডালজিল (০১৭৭-২৮০৬৭২৫), হোটেল শীলা (০১৭৭-২৬৫৭৩৬৯), হোটেল মহারাজ (০১৭৭-২৬৫৭৭৮৮), হিমল্যান্ড ওয়েস্ট (০১৭৭-২৬২৪৩১২), হোটেল সিংগার (ম্যালের কাছে, (177) - 2652881 , 2658481), হোটেল সংগীত (ম্যাল, (177) - 2802506 , 2802506 ), গুলমার্গ হোটেল ((177) - 2653168 , 2656968 , 2657766), মেরিনা হোটেল (ম্যাল, ০১৭৭-২৮০৬১৪৮)

হিমাচল ট্যুরিজমের ফোন নং- 0177 - 2625864 / 2625924 / 2623959 / 2625511 টোল ফ্রি ফোন নং- 1800-180-8077,

সিমলার পুলিশ স্টেষনের নং- ২৬৫৭৪৩০, এম্বলেন্স- ২৮০৪৬৪৮, ট্যুরিষ্ট ইনফরমেশন অফিস (ম্যাল)- ২৬৫২৫৬১.

সিমলা মেইন বাস স্ট্যান্ড- ২৬৫৮৭৬৫, রেল অনুসন্ধান- ২৬৫২৯১৫



মানালি

মানালি দিল্লি থেকে ৫৫০কিলোমিটার দুরত্বে অবস্হিত. ২০৫০ মিটার (৬৩৯৮ফুট) উচ্চতায় অবস্হিত মানালি একটি শৈলশহর. মানালি পর্যটকদের কাছে অত্যন্ত প্রিয় একটি যায়গা. মানালিতে দেখবার মতো প্রচুর যায়গা আছে যেমন- হিড়িম্বা মন্দির (১৫৫৩ সালে তৈরী হয়েছে), বশিষ্ট উষ্ণ কু্ন্ড, গৌতম মুনির আশ্রম, মনুমন্দির, মানালির ম্যাল খুবই জমজমাট একটি যায়গা. প্রচুর দোকান, রেস্তোরা, হোটেল এখানে দেখা যায়. এখানে পর্যটকরা শাল, টুপি, শীতবস্ত্র, সোয়েটার ইত্যাদি কেনাকাটা করেন. মানালি বিপাশা নদীর তীরে অবস্হিত. মানালি থেকে চলে আসুন রোটাং পাশ দেখতে. রোটাং পাশের উচ্চতা ৩৯৭৯ মিটার. মানালি থেকে রোটাং মোট প্রায় ৫২ কিলোমিটার রাস্তা. চারিদিকে বরফে ঢাকা প্রকৃতির শোভা অসাধারন. সিমলা থেকে বাসে ১১-১২ ঘন্টার যাত্রা করে চলে আসুন মানালিতে. এছাড়া দিল্লি, চন্ডিগড়, ধরমশালা থেকেও আসতে পারেন মানালি.


মানালিতে কোথায় থাকবেন-

মানালি জুড়ে রয়েছে প্রচুর হোটেল. মানালি ইন (01902-253550 - 54), আ্যপেল কান্ট্রি (+91 - 1902 254187 - 89), স্পান রিসোর্ট ((01902) 240138, 240538), স্নোভ্যালি রিসোর্ট (01902- 253228, 253027), হানিমুন ইন (+91-1902-253234/253235/253236), উড ভ্যালি কটেজ (01902-252546), অম্বিকা হোটেল (01902-252203), অনুপম রিসোর্ট (252181), হোটেল মঙ্গলদীপ (9831116844), হোটেল আদর্শ(252493, 252593), আকাশদ্বীপ (252106, 252442), হলিডে হোম ইন্টারন্যাশানাল (252101), কুনজুম হোটেল(253197), ডায়মন্ড হোটেল (253058) ইত্যাদি.

মানালিতে এস.বি.আই এর এটিএম-এইচপি, মানালি-১৭৫১৩১


কুলু-

কুলু আসতে সিমলা থেকে বাসে প্রায় ১০ঘন্টা মতো সময় লাগে. সিমলা থেকে কুলুর দুরত্ব প্রায় ২২০ কিলোমিটার. চণ্ডিগড় থেকে কুলুর দুরত্ব ২৭০ কিলোমিটার. পাঠানকোট থেকে দুরত্ব প্রায় ২৮০ কিলোমিটার. সিমলা থেকে প্রচুর বাস আসছে কুলুতে. কুলুর এস.টি.ডি নং- ০১৯০২. কুলুকে বলা হয় ভ্যালি অব গডস. পাইন আর দেবদারু গাছে ঘেরা উপতক্যা হলো কুলু উপতক্যা. বসন্তকালে কুলু উপতক্যা আপেল, নাশপাতি আর চেরি ফলে সাজানো থাকে. কুলুতে দেখার মতো জগন্নাথ মন্দীর (ভেখলী গ্রাম), ৪কিলোমিটার দূরে বৈষ্ণোদেবীর মন্দীর, বাসস্ট্যান্ড থেকে প্রায় ৮কিলোমিটার দূরে বিজলেশ্বর মন্দীর (শিব মন্দীর). কুলুর প্রানকেন্দ্র হলো ঢালপুর ময়দান. ঢালপুরেই আপনি পাবেন সরকারী বিভিন্ন অফিস, বাসস্ট্যান্ড, স্টেট ব্যাঙ্ক, বিভিন্ন হোটেল, ট্যুরিষ্ট ইনফরমেশন অফিস(ফোন নং-২২৪৬০৫) ইত্যাদি. কুলুতে পুলিশ স্টেষন আছে ঢালপুরে (ফোন নং- ২২২৭৭৫). হাসপাতাল- বিস হসপিটাল (ম্যাল রোড, ফোন- ২২৪৩১২), ডিস্ট্রিক্ট জোনাল হাসপাতাল (ঢালপুর, ফোন- ২২২৩৫০), কুলু মেডিক্যাল সেন্টার (আখাড়া বাজার, ফোন- ২২৪৫২৪). বাস স্ট্যান্ডের ফোন নং- ২২২৭২৮)

কোথায় কোন ব্যাঙ্ক আছে- কানারা ব্যাঙ্ক (আখাড়া বাজার, ফোন নং- ২২২১৩৪), জম্মু কাশ্মীর ব্যাঙ্ক (আখাড়া বাজার, ফোন নং- ২২২২২৭) , ওরিয়েন্টাল ব্যাঙ্ক অব কমার্স ((আখাড়া বাজার, ফোন নং-২২৪১০৮), পাঞ্জাব ন্যাশানাল ব্যাঙ্ক ((আখাড়া বাজার, ফোন নং-২২২৪৮০), স্টেট ব্যাঙ্ক অব ইন্ডিয়া (ঢালপুর, ফোন-২২২৪৭৩)


কুলুতে থাকার জন্য প্রচুর হোটেল আছে. হোটেল সর্বরি (২২২৪৭১), হোটেল সিলভারমুন (২২২৪৮৮), সেন্ট্রাল হোটেল (২২২৪৮৪), রামনিক হোটেল (২২২৫৫৮), বৈশালী হোটেল (গান্ধীনগর ২২৪২২৫), বিক্রান্ত হোটেল (২২২৭৫৬), হোটেল সঙ্গম (২৬৬০৯১), হোটেল এয়ারলাইনস (২৬৫৫৪৫), হোটেল কুলু ভ্যালি(২২২২২৩), হোটেল ব্লু ডাইমন্ড(২২২৫৫৯), হোটেল সির্দ্ধার্থ (২২৪২৪৩), ইত্যাদি. বাসস্ট্যান্ডের কাছে হিমাচল ট্যুরিজমের মোনাল ক্যাফেতে ভালো খাবার পাওয়া যায়.


ধরমশালা

ধরমশালায় দেখবার মতো যায়গাগুলি হলো- দলাই লামার আবাসস্হল, ডাল লেক, ভাগসুনাগ জলপ্রপাত, সেন্টস জনস চার্চ, ধরমকোট, কুনাল পাথারি গুহা মন্দির, কাবেরী সরোবর, কালী ও দূর্গাসা মন্দীর, ওয়ার মেমোরিয়ালটি (শহিদ স্মরণে), তিব্বত মিউজিয়াম, তিব্বতিয়ান লাইব্রেরী ইত্যাদি. পাঠানকোট থেকে ৯০ কিলোমিটার দূরে বাসে ধরমশালা চলে আসুন. ডালহৌসি থেকে ধরমশালা আসতে পারেন যার দূরত্ব ১২৬ কিলোমিটার মতো. সেক্ষত্রে পাঠানকোট যাবার দরকার হয় না. এছাড়া চন্ডিগড় থেকে বাসে ধরমশালা চলে আসতে পারেন. তবে পাহাড়ে যারা যাবেন তাদের উচ্চতার কারনে শ্বাশজনিত কষ্ট হতে পারে, তাই প্রয়োজনিয় ওষুধ সঙ্গে রাখতে ভুলবেন না.


কোথায় থাকবেন

ধরমশালায় থাকার মতো অনেক হোটেল আছে. কিছু হোটেলের নাম ও ফোন নং দেওয়া হলো কাজে লাগতে পারে. যেমন- সুরভি (০১৮৯২-২২৪৬৭৭), আকাশ গেষ্ট হাউস ( 01892-221990), গ্রীন হোটেল (+91 1892-221200 / 221479), পিঙ্ক হাউস (+91-94181-43227/01892-221145), রিভার ভিউ এপার্টমেন্ট (9816206406, 9816292228) , এনেক্স হোটেল (+91-1892-221002), ভাগসু হোটেল (01892-221091), হোটেল সেভেন সিজ (+91-1892-221573), হোটেল সিটি হার্ট (+91-1892-223761) ইত্যাদি.

এস.বি.আই ব্যাঙ্কের এটিএম- কোতয়ালী বাজার, ধরমশালা-১৭৬২১৫ . স্টেট ব্যাঙ্ক অব পাটিয়ালা- লোয়ার ধরমশালা, রেড ক্রস বিল্ডং, ধরমশালা- ১৭৬২১৫


সাংলা-

সারহান থেকে জিওরি চলে এসে জাতিয় সড়ক ধরে চলে আসুন সাংলার দিকে. রাস্তার কিছুটা অংশ খুবই ধুলো. সাংলা থেকে সরাসরি কল্পা যাবার জন্য বাস পাওয়া যায়. সাংলার এস.টি.ডি কোড- ০১৭৮৬. সিমলা থেকে সাংলার দুরত্ব ২৩২কিলোমিটার এবং সারহান থেকে দুরত্ব- ৯৪ কিলোমিটার. সাংলায় দেখার মতো অনেক জায়গা আছে তার মধ্যে কাঠের কামরু দুর্গ যেটা বাসস্ট্যান্ড থেকে ২কিলোমিটার দুরে, দূর্গের ভিতরে কামাখ্যা মায়ের মন্দীর আছে. কামরা দূর্গ দেখে চলে আসুন বেরিনাগের মন্দির.

এখানে থাকার জন্য কয়েকটি হোটেলের নাম ও তাদের ফোন নং- মোনাল রিজেন্সি (২৪২৯২২), সাংলা রিসোর্ট (২৪২৪০১), হোটেল দেবভূমি রিজেন্সি (২৪৩০৩০), হোটেল মাউন্ট কৈলাশ, প্রকাশ গেষ্ট হাউস, ইগলো ক্যাম্প রিসোর্ট, বান্জারা ক্যাম্প (হোটেল বুকিং এর জন্য যোগাযোগ করতে পারেন-ইষ্টান ট্যুরিজম, ৯২৩০৬৫৩৬৯৫)


কল্পা-

২৯৬০ মিটার উচ্চতায় পাইন, দেবদারুতে ঘেরা শহর কল্পা.রেকংপিও হয়ে কল্পা পৌছাতে হবে. রেকংপিও থেকে কল্পার দুরত্ব প্রায় ১২কিলোমিটার. কল্পাতে আপেল, আঙুর, আখরোট জাতিয় গাছ দেখা যায়. এখানে বৈদ্ধধর্মের প্রভাব দেখা যায়া, কারন কল্পা তিব্বতের খুব কাছে. এখানে একটি বৈদ্ধগুম্ফা আছে, এছাড়া চন্ডিকা দেবির মন্দির, ভৈরব মন্দির. সদর হাসপাতালেক কাছে এসে সমস্হ কল্পাকে দেখা যায়. এখান থেকে কৈলাস শৃঙ্গ কাছে থেকে দেখা যায়.

সিমলা থেকে সরাসরি কল্প যেতে পারেন. সিমলা থেকে কল্পা যেতে মোটামুটি ১২ঘন্টার মতো সময় লাগে.কল্পা থেকে সিমলা ফেরার বাস ছাড়ে সকাল ৬টা নাগাদ এবং সিমলায় পৌছায় সন্ধ্যের সময়.

কল্পায় থাকার জন্য হোটেল শিবালিক (০১৭৮৬-২২৬১৫৮), কিন্নর কৈলাশ (২২৬১৫৯),(ইষ্টান ট্যুরিজমের এই হোটেল গুলি বুকিং করতে পারেন- হোটেল ব্লু লোটাস, হোটেল কিন্নর ভিলা, কৈলাশ ভিউ গেষ্ট হাউস -ফোন নং-৯২৩০৬৫৩৬৯৫)

রোটাং লা পাস-

মানালী থেকে প্রায় ৫০ কিলোমিটার দূরে অবস্হিত রোটাং লা পাস. হিমাচল ট্যুরিজমের দ্বারা বাসে করে রোটাং পাস ঘুরিয়ে আনা হয়. গাড়ি ভাড়া করে ঘুরে আসতে পারেন রোটাং পাসে. মানালি থেকে যাবার পথে অজুর্ন গুম্ফা এবং ঠান্ডা জলের প্রসবণ নেহেরু কুন্ড দেখে নিতে পারেন. এছাড়া যেতে পারেন সোলাং ভ্যালি. এখানে জানুয়ারী মাস থেকে মার্চ-এপ্রিস মাস পর্যন্ত বরফ পাওয়া যায়. রোটাং এ আপনি বরফে স্লেজ গাড়িতে ঘুরতে পারেন. রোটাং পাস এ প্রচন্ড ঠান্ডা সাথে কনকনে হাওয়া. রোটাং যাবার পথে বিপাশা নদী পাবেন. রোটাং এ থাকার জন্য কোন হোটেল পাবেন না. তাই দিনের মধ্যেই রোটাং দেখে মানালী ফিরে চলে আসুন. হিমাচল প্রদেশে ভ্রমনে এসে রোটাং পাশ অবশ্যয় দেখবেন.




GENERAL INFORMATION OF HIMACHAL PRADESH-

Himachal Pradesh is Popularly known as the Devbhumi – "Land of the Gods",.
CAPITAL:- Shimla ** No. of Districts- 12 Nos. ** Literacy- 77.13% (As on 2001) ** Latitude- 30o 22' 40" N to 33o 12' 40" N *** Population- 6077248 (As on 2001)
Chief Minister- Prof. Prem Kumar Dhumal

SOME USEFUL INFORMATION

Online Bus Booking- http://hrtc.gov.in/hrtctickets/Default.aspx (This website may be used for Advance Booking of seats in Himachal Road Transport Corporation (HRTC) buses)

Himachal Tourism


Website:www.himachaltourism.gov.in
Toll Free Number: 1800 180 8077

Block No. 28, SDA Complex, Kasumpti, Shimla-171009
ph.: 0177 - 2625864, 2625924, 2623959, 2625511
Fax: 0177 - 2625511/2625864

Copyright © 2015,www.bairedure.blogspot.com